বারে ঢুকে মদপান করেন একদল ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। একসময়ে তারা নিজেদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান। এ সময় বার কর্তৃপক্ষ মদের দাম চাইলে বারে ভাঙচুর, কর্মচারীদের মারধর এবং টাকা ও মদ লুট করেন তারা। পুলিশ ও ছাত্রলীগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে বনানী থানার ওসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। তারা তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কর্মী। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান ওরফে সাগরের (২৭) নেতৃত্বে বারে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া এই কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি লোকমান হোসেন ওরফে রাহুল (৩০) ও সুলতান হামলায় (৩২) অংশ নেন। শাহীন (২৭) নামে আরেকজন ছাত্রলীগের কর্মী বলে জানা গেছে। বনানী থানায় করা মামলায় সাগর, রাহুল, শাহীন ও সুলতানকে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া হামলা ও ভাঙচুরে অংশ নিয়েছেন, এমন অজ্ঞাতপরিচয় ৩০–৪০ জনের কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।