২৩ সেপ্টেম্বর থেকে টানা আটদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় এ কর্মসূচি নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তি এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে টানা ১৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
আওয়ামী লীগের টানা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুর আড়াইটায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সমাবেশ। ২৫ সেপ্টেম্বর উত্তরা ও যাত্রাবাড়িতে সমাবেশ করবে মহানগর আওয়ামী লীগ। ২৬ সেপ্টেম্বর কেরানীগঞ্জে সমাবেশ করবে দলটির জেলা শাখা। ২৭ সেপ্টেম্বর টঙ্গিতে গাজীপুর মহানগরের সমাবেশ। একই দিনে ঢাকা উত্তরের মিরপুরের কাফরুলে সমাবেশ। ২৮ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জন্মদিনের কর্মসূচি ও একই দিন বাদ আসর ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল। এদিন একই সময়ে সারাদেশে একই কর্মসূচি। ২৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা। একই সঙ্গে সারাদেশে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ সেপ্টেম্বর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে কৃষক হত্যার স্মরণে কৃষক লীগের আয়োজনে কৃষক সমাবেশ।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, শিক্ষা সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা, ঢাকার দুই মহানগরের আবু আহমেদ মন্নাফি ও শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, এস এম মান্নান কচি, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশসহ শীর্ষ নেতারা অংশ নেন।