ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুঁশি। ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে সর্বস্তরের সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও শুভকামনা । ঈদুল ফিতর মুসলিম জাহানের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর খুশি আর আনন্দের বার্তা নিয়ে আমাদের মধ্যে সমাগত হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদ সব শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন। গত দুই বছর সহ এবারের ঈদ উল-ফিতরও এমন একটি সময়ে সমাগত যখন বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সমগ্র বিশ্বের মানবসমাজ। এখন সংক্রমণ অনেকটাই কম হলেও আমাদের পরিবার-পরিজন বন্ধু-বান্ধব পরিচিতজন অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে। আমরা অনেকেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত আপনজনকে হারিয়েছি। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা আসলেও এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। এমনই সময় ঈদ নিয়ে এসেছে আমাদের সকলের জীবনে আনন্দের বার্তা নিয়ে। আপনারা চেষ্টা করুন জনসমাগম এড়িয়ে সচেতনতার সঙ্গে ঈদ উদযাপন করার।
জার্মান মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রচার সম্পাদক, ধানমন্ডি “স্বজন” এর সভাপতি, লেটস গো–অন ফাউন্ডেশন “এলজিএফ” এর সহ–প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাব “বিওআইসি” এর সহ–প্রতিষ্ঠাতা সেন্ট্রাল কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের “স্বপ্ন স্কুল” এর প্রতিষ্ঠাতা এবং কার্যনির্বাহী সদস্য ও “বন্ধন”(স্বেচ্ছায় রক্তদান) এর প্রতিষ্ঠাতা আজীবন সদস্য মুক্তিযোদ্ধা জনাব মাহবুবুর রহমান রতন এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্বের চেতনায় উদ্ভাসিত পবিত্র ঈদুল ফিতরে আমাদের মধ্যে গড়ে উঠুক বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসসহ সব সংকট জয়ের সুসংহত বন্ধন। পারস্পারিক ভ্রাতৃত্ববোধ, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও দায়িত্বশীল আচরণ অনুশীলন এবং করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মধ্য দিয়েই শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হোক পবিত্র ঈদুল ফিতর। সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষ থেকে জানাই ঈদ মোবারক।