সর্বাত্মক বিধিনিষেধের মধ্যে আজ সকাল থেকেই চলবে গণপরিবহণ। তবে সিটি ও জেলার বাস সার্ভিস প্রবেশ করতে পারবে না অন্য জেলায়। দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ আগের মতোই বন্ধ থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে চালক, স্টাফ এবং যাত্রীদের প্রতি কিছু নির্দেশনা দিয়েছে সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতি।

কোভিডের দ্বিতীয় ধাক্কায় তাই টানা ২৩ দিন ঘুরেনি বাসের চাকা। জীবিকা বন্ধ থাকায় পেটে টান পড়েছে গণপরিবহনের চালক-শ্রমিকদের।

এ অবস্থায় জেলায় জেলায় গণপরিবহন চলার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। বুধবার (৫ মে) নতুন প্রজ্ঞাপনে সরকার জানায়, সর্বাত্মক বিধিনিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়লেও বৃহস্পতিবার (৬ মে) থেকে সব মহানগরসহ জেলা শহরে চলবে গণপরিবহণ। তবে তা শুধু জেলা এবং শহরের ভেতরেই চলবে।

এদিকে, বাস চালানোর বিষয়ে কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতি। এতে বলা হয়, মাস্ক ছাড়া কোনো যাত্রী গাড়িতে উঠতে পারবে না। গাড়ির স্টাফদের জন্য মাস্ক সরবরাহ করতে হবে মালিককে। গাড়িতে সিটের অর্ধেক যাত্রী বহন করতে হবে। অর্থ্যাৎ দুই সিটে একজন যাত্রী বসবে।

ঢাকা সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমাদের তদারকি থাকবে। আর কিছু তদারকি থাকবে বিআরটিএ’র পক্ষ থেকে। তাদের পক্ষ থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের টিমগুলো তদারকি করবেন।’

বৃহস্পতিবার থেকে গণপরিবহণ চললেও দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল আগের মতোই বন্ধ থাকবে।