জাপানের সংস্কৃতিতে তরমুজ সেখানকার ঐতিহ্য বহন করে। তাই জাপানে তরমুজের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ফলে উন্নত জাতের একজোড়া তরমুজ বিক্রি হয়েছে ৩২ লাখ ইয়েন মূল্যে! যা বাংলাদেশি টাকায় ২৪ লাখ ৭৬ হাজারেরও বেশি।
জানা যায়, ফলের মৌসুমে দামি ফল বেচাকেনা শুরু হয় জাপানে। তখন উচ্চবিত্তরা সামাজিক অবস্থান ও সম্মান বজায় রাখতে দামি ফল খোঁজেন। আর তাই বিক্রেতারাও তাদের কথা মাথায় রেখে দোকান সাজাতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফল সংগ্রহ করেন।
তারই সূত্র ধরে, উত্তর হক্কাইদোর সাপ্পোরো সেন্ট্রাল পাইকারি বাজারে মৌসুমের প্রথম ‘ইউবারি তরমুজ’ নিলামে ওঠে। স্থানীয় একটি ফ্রুট প্যাকিং ফার্ম সর্বোচ্চ দাম দিয়ে কিনে নেয় দুটো তরমুজ।
সূত্র আরও জানায়, মে মাসের প্রথম থেকেই ইউবারি তরমুজের ভালো ফলন হয়েছে। এটি স্মুথি বানানোর জন্য সবচেয়ে ভালো উপাদান। এর বৃন্তের আকৃতি ইংরেজি ‘টি’র মতো। এ তরমুজ সাধারণত অলঙ্কৃত বাক্সে বিক্রি করা হয়। এছাড়া জাপানে সাধারণ ফলের দামও অনেক বেশি। সেখানে একটি আপেল কিনতে হয় ৩ ডলারের বিনিময়ে।