কাজের ফাঁকে যদি রোজ অল্প করে বাদাম খাওয়া যায় তবে মন্দ হয় না। বাদাম শুধু খেতেই যে অসাধারন তা নয়, নানা পুষ্টিগুণেও ভরপুর। বাদাম বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাদামের ধরণ
বাদাম বলতে সব ধরণের বাদামকেই এক্ষেত্রে ধরা হয়, যেমন- চিনে বাদাম, আখরোট , কাজু , আমন্ড , পেস্তা , চেস্ট নাট, ব্রাজিলনাট প্রভৃতি।

বাদামের মধ্যে যা থাকে
আকারে ছোট হলেও সকল প্রকার খাদ্য গুণাগুণ এতে বর্তমান। যেমন- ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, লিউটিন, জিজ্যানথিনের মতো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ।

বাদামের উপকারিতা
বাদামের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলস সকল প্রকার খাদ্যগুন রয়েছে। নিয়মিত বাদাম খেলে শরীর সুস্থ, সবল, কর্মক্ষম ও নিরোগ থাকে।

বাদাম যেই সমস্ত রোগ থেকে বাঁচায়
থাইরয়েড- ব্রাজিল নাটের মধ্যে আয়োডিন থাকে যা এনার্জি মেটাবলিজমে সাহায্য করে। ফলে এই নাট হাইপো ও হাইপার উভয় থাইরয়েডের জন্য উপকারি।

ত্বক-দূষণের প্রভাব থেকে ত্বককে মুক্ত করতে এবং বিভিন্ন ফাংগাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান বাদাম খেলে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয় ।

ক্যানসার-আমন্ডের মধ্যে ওলেয়িক অ্যাসিড , সেলে নিয়াম , ভিটামিন ই এবং বিভিন্ন ফাইটো কেমিক্যালস ক্যানসার প্রতিরোধে খুবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।