ব্যয় হবে শিশু শিক্ষার মান উন্নয়ন, নতুন ৩৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ ও তাদের প্রশিক্ষণ এবং নতুন ৩০ হাজার শ্রেণীকক্ষ নির্মাণে।
চার দিনের এক সফরে শনিবার ঢাকা আসেন মিশেল।
এই তহবিল থেকে সরকারের নেওয়া নতুন ‘জাতীয় স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি খাত উন্নয়ন কর্মসূচি’ বাস্তবায়নে ১১ কোটি পাউন্ড পর্যন্ত বরাদ্দ দেওয়া হবে।
সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাকে মাতৃ ও নবজাতক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন করতে অতিরিক্ত ৭০ লাখ পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য।
সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা ও লিঙ্গ সমতা অর্জনে শিশুদের জন্য প্রাক প্রাথমিক পর্যায় থেকে প্রাথমিক পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিত শিক্ষার ব্যবস্থা করে অন্যান্য ১০টি দাতাগোষ্ঠীর সঙ্গে যোগদানের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে সহযোগিতা দেবে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন মন্ত্রী মিশেল বলেন, “৬০ লাখের বেশি নারীকে নিরাপদে সন্তান প্রসবে, ২৪ লাখ গর্ভবতী নারীর প্রসূতি সেবায় এবং দেশটির এক কোটি ৬০ লাখ শিশুকে রোগমুক্ত করতে সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য।
বাংলাদেশে সর্বাধিক দ্বিপাক্ষিক মঞ্জুরী দানকারী যুক্তরাজ্য সরকার সম্প্রতি দেশটির জন্য আগামী তিন বছরের সহায়তা প্রদান মাত্রা বাড়িয়েছে। যুক্তরাজ্য তার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের (ডিএফআইডি) মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে উন্নয়ন কাজে সহায়তা দিয়ে থাকে।