আইপিওতে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালুতে বিক্রি হচ্ছে। ৫০০ শেয়ার নিয়ে গঠিত কোম্পানিটির প্রতিটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছ। সেই হিসাবে প্রতি লট শেয়ারের জন্য আবেদনকারীদের পাঁচ হাজার টাকা জমা দিতে হচ্ছে। কোম্পানিটি আইপিওতে দুই কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। বাজার থেকে সংগৃহীত টাকায় কোম্পানিটি মেশিনারিজ, জমি ক্রয়, নতুন কারখানা ভবন নির্মাণসহ অন্যান্য কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।
এর আগে গত ডিসেম্বরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও আবেদন মঞ্জুর করে।