এক পর্যায়ে সাংবাদিক দুই জনকে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির হাসানের কক্ষে জিম্মি করে রাখেন তারা। পরে সহকর্মীদের উদ্ধার করতে গেলে আরও চার সংবাদকর্মী মারধরের শিকার হন। এবার আরো চারটি ক্যামেরা ভেঙে ফেলা হয়। পরে র্যাব-পুলিশের সহায়তায় জিম্মি অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের করে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।